Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114 করোনায় বিকলাঙ্গ হয়ে যাওয়ার আশংকা - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা | প্রকাশিত: এপ্রিল ১৬, ২০২১ ১:২৬ অপরাহ্ণ
Spread the love
বার্তা ডেস্ক ॥
বর্তমানে করোনায় আক্রান্তদের ফুসফুসের সিটি স্ক্যানে দেখা যায়, সেখানে তীব্রভাবে ভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছে। যেটা আগের ধরনের চেয়ে অনেক বেশি। সুতরাং এবার আমাদের একটু বেশি সচেতন থাকতে হবে। চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ করাটা বেশি জরুরি। কারণ এ ধরনে অর্গান ড্যামেজ হয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি। স্বাস্থ্য বিষয়ক সংবাদ মাধ্যম ডক্টর টিভির একটি টকশোতে বারডেম হাসপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা এসব কথা বলেন। করোনায় শিশুরা আক্রান্ত হলে যেসব উপসর্গ দেখা দেয়: শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বলেন, গত বছর ভাইরাসের যে ধরনটি ছিল আমাদের দেশে, তার এক রকম চরিত্র ছিল। বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের চরিত্র আরেক রকম। এটার আক্রমণ করার ক্ষমতা একটু বেশি। গত বছরের তুলনায় এবার বয়স্কদের সাথে তরুণরাও আক্রান্ত হচ্ছে বেশি। অর্থ্যাৎ দক্ষিণ আফ্রিকার ধরনের চরিত্র হলো সে যে কোনো বয়সের মানুষকে আক্রমণ করার ক্ষমতা রাখে। শিশুদের করোনার উপসর্গ পরিবর্তন হয়ে নতুন কোনো কিছু যুক্ত হয়েছে কি নাÍ এমন প্রশ্নে ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বলেন, করোনার প্রভাবে জ্বর প্রধান উপসর্গ। এর সাথে কাশি থাকে, গলায় ব্যথা হয়। এর বাইরে অন্যান্য উপসর্গও থাকে যেমন, অনেক সময় বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা হয়, মুখের স্বাদ থাকে না, নাকে গন্ধ পায় না। কখনো তাদের নাক দিয়ে পানি আসে, নাক গন্ধ হয়ে যায়, শরীর দুর্বল হয়ে যায়, সমস্ত শরীরে ব্যথা করে। কখনো কখনো তার শাসকষ্ট হতে পারে। এসব উপসর্গ দেখা দিলে আমাদের বেশি খেয়াল করতে হবে। এখন কোনো বাচ্চা করোনায় আক্রান্ত হলে তাদের শরীরের বিভিন্ন অর্গান আক্রান্ত হচ্ছে। এতে সে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে অবহেলা না করে দ্রুত পরীক্ষা ও চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে পরামর্শ দেন তিনি।