rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বরগুনার তালতলীতে প্রেমিক সোলায়মানের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে স্কুলছাত্রীর বাবা প্রেমিকের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে মেয়েকে অনশনে দিয়ে আসসেন। অনশনের পর থেকেই কলেজ ছাত্র সোলায়মান আত্মগোপনে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারী) রাত থেকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া এলাকার প্রেমিক সোলায়মানের বাড়িতে অনশনে দিয়ে আসেন ঐ স্কুলছাত্রীর বাবা। এরপর থেকে শুক্রবার পর্যন্ত অনশন করছেন ওই স্কুলছাত্রী। প্রেমিক সোলায়মান তাঁতিপাড়া এলাকার হাবিব মুন্সীর ছেলে ও তালতলী সরকারী কলেজর একাদশ শ্রেণীর ছাত্র। ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রী একই এলাকার বাসিন্দা। বিয়ের দাবিতে অনশনে থাকা স্কুলছাত্রী বলেন, ৬ মাস ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ঘর থেকে বের করে এনে শারীরিক সম্পর্ক করেন। এখন বিয়ে করতে অস্বীকার করেন প্রেমিক সোলায়মান। বিয়ের কথা বললে বিভিন্ন টালবাহানা দেখায় সোলায়মানসহ তার পরিবার। পরে আমার বাবা আমাকে বিয়ের জন্য এই বাড়িতে দিয়ে যায়। আমি সোলায়মানকে বিয়ের জন্য বৃহস্পতিবার রাত থেকে অনশনে বসেছি। আমাকে বিয়ে না করলে এই বাড়িতেই অবস্থান করবো। এ ঘটনার পর থেকে প্রেমিক সোলায়মান বাড়ি থেকে পালিয়ে রয়েছেন। অনশনে থাকা স্কুলছাত্রীর বাবা বলেন, আমার মেয়ের ইজ্জত নষ্ট করছে সোলায়মান। আমার ইজ্জত গেছে এখন আমার মেয়েকে সোলামানের সাথে বিয়ের জন্য তাদের বাড়িতে দিয়ে আসছি। আমার মেয়েকে বিয়ে না করলে আমি থানায় যাবো। এই ঘটনার সঠিক বিচার চাই। এ বিষয়ে প্রেমিক সোলায়মানের পরিবারের কাছে জানতে চাইলে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে রাজি হননি। তালতলী থানার পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত (ওসি) রনজিৎ কুমার সরকার বলেন, লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।