Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
পটুয়াখালীতে কোলাহলপূর্ণ উৎসব মুখর পরিবেশে ঐতিহ্যবাহী মেলা - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

পটুয়াখালীতে কোলাহলপূর্ণ উৎসব মুখর পরিবেশে ঐতিহ্যবাহী মেলা


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪ ৬:০০ অপরাহ্ণ পটুয়াখালীতে কোলাহলপূর্ণ উৎসব মুখর পরিবেশে ঐতিহ্যবাহী মেলা
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥  পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলায় হাজার হাজার দর্শনার্থীদের কোলাহলপূর্ণ উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে প্রায় ৩০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মাঘী সপ্তমী মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে কালী পূজা ও শিব পূজার মধ্য দিয়ে চিকনিকান্দী ইউনিয়নের সুতাবাড়িয়া গ্রামে বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর পাড়ে এ মেলার কার্যক্রম শুরু হয়।

শুক্রবার সরেজমিনে দেখা গেছে, ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকঢোল, শঙ্খসহ বিভিন্ন বাদ্যবাজনা ও দর্শনার্থীদের কলরবে মেলা প্রাঙ্গন মুখরিত ছিল। মেলায় অনেক শিশুর বাৎসরিক মাথা মুন্ডন করা হয়। এছাড়া মেলার কালী মন্দিরে পাঁঠা বলিদান হয়। মেলায় রঙ বেরঙের আকর্ষণীয় বিভিন্ন খেলনার দোকান, পল্লীবাসীদের স্ব হস্তে তৈরিকৃত বুনন শিল্পের সামগ্রী, গৃহস্থলীর ব্যবহার্য তৈজস পত্রের পণ্য সামগ্রী, মাটির তৈরি বাসন-কোসনের হরেক রকম দোকান, মিষ্টি সামগ্রীর দোকান ও খাবারের দোকানের পসরা বসে।

মাঘী সপ্তমী মেলা কমিটির সভাপতি যুগল দেবনাথ ও সাধারণ সম্পাদক বিমল দেবনাথ জানান, ‘অর্থের অভাবে মেলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। তবে সবাই যদি দান করেন তাহলে আগামীতে আরো সুন্দর করে এ মেলা অনুষ্ঠিত করা সম্ভব।’

এ বিষয়ে চিকনিকান্দী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য বিবেক দেবনাথ বলেন, ‘মেলায় দেশ-বিদেশর হাজার হাজার দর্শনার্থীদের পদচারণায় ঐতিহ্যবাহী দয়াময়ী মাঘী সপ্তমী মেলা কোলাহলপূর্ণ উৎসব মুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।’

এ ব্যাপারে দয়াময়ী মন্দিরের পুরোহিত বিধান গাঙ্গুলী এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রতি বছরের মতো এবারো মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে, তবে নদী ভাঙ্গনের ফলে স্থান সঙ্কুলন না হওয়ায় মেলায় আগত মানুষদের দাঁড়িয়ে থেকে বেশ দুর্ভোগ সহ্য করে মেলার আনন্দ উপভোগ করতে হচ্ছে। মেলাটি এ অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের একটি তথা বিশেষভাবে শিশু-কিশোর ও তরুণ-তরুণীদের কাছে বিপুল আনন্দের খোরাক।