Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
ভোলায় নিখোঁজের ৪ দিনপর নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্বার - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

ভোলায় নিখোঁজের ৪ দিনপর নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্বার


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২৪ ৫:৩২ অপরাহ্ণ ভোলায় নিখোঁজের ৪ দিনপর নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় যুবকের লাশ উদ্বার
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥ ভোলায় বন্ধুর সাথে বেড়াতে গিয়ে নদীতে সাতার কাটতে গিয়ে আবদুল্লাহ আল মারুফের (১৯) মরদেহ ঘটনার ৪ দিন পর পাঙ্গাশিয়া নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করেছে স্থানীয়রা।
বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ভোলা সদর উপজেলার ৩নং পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড পাঙ্গাশিয়া নদী থেকে তার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি বন্ধুর সঙ্গে পাঙ্গাশিয়া নদীতে গোসল করতে নেমে মারুফ নিখোঁজ হয়।
নিখোঁজ মারুফ রাজধানী ঢাকার মিরপুর ১২ নম্বরের স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি ফুটপান্ডায় চাকুরি করতেন। তাঁর বাবা শহিদুল ইসলাম একজন প্রবাসী। তার বন্ধুর নাম রাকিবুল ইসলাম। রাকিব এবং মারুফ একই জায়গায় চাকুরি করতেন। সে হিসেবে তাদের দু’জনের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল।
মৃত মারুফের পরিবার সুত্রে জানা যায় গত ১০ ফেব্রুয়ারি মারুফ তার বন্ধু রাকিবের সঙ্গে ঢাকা থেকে ভোলায় আসে। মারুফ যে বাড়িতে এসেছিল। সে বাড়ি রাকিবের মামাশ্বশুর বাড়ি। রাকিব তার বন্ধু মারুফকে সঙ্গে নিয়ে পাঙ্গাশিয়া গ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে আসে। গত ১২ ফেব্রুয়ারি দুপুরে রাকিব, মারুফসহ আরও বেশ কয়েকজন পাঙ্গাশিয়া নদীতে গোসল করতে নামে। এ সময় তাঁরা দু’জন নদীর এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে সাঁতরে যেতে চায়। নদীর মাঝ পথে গিয়ে মারুফ নিখোঁজ হয়। এরপর খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ডের ডুবুরি টিম একদিন অভিযান চালিয়ে চলে যায়। ঘটনার ৪ দিন পর ঘটনাস্থলের অদূরে তাঁর ভাসমান মরদেহ পাওয়া যায়।
তার মা আরও জানান এ ঘটনায় গতকাল তিনি ভোলা সদর মডেল থানায় একটি নিখোঁজ জিডি করেছেন। মারুফের মৃত্যুতে তাদের কোনো অভিযোগ নেই।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন মিঞা জানান, এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।