rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ সারা দেশের মতো ভোলার বাজারগুলোয় নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা। তারা বলছেন, নিয়মিত মনিটরিং না বাড়ায় দুষ্টু ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে তাদের আয়ের চেয়ে ব্যয় বাড়ছে।
শুক্রবার(১৫ মার্চ) ভোলার কাঁচা বাজার ঘুরে ক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজারগুলোয় একদিন আগে খেসারির ডালের দাম ছিল ১০০ টাকা। আজ বিক্রি হয়েছে ১৩০ টাকায়। চিনির দাম পাঁচ টাকা বেড়েছে হয়েছে ১৪০ টাকা। একই অবস্থা অন্যান্য পণ্যের দামেও।
ইফতারের পণ্য ছোলা-বুট ১০৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। পর্যাপ্ত সবজি সরবরাহ থাকলেও দাম বেড়েছে। বিশেষ করে কাঁচা মরিচ, শসা, গাজর, টমেটো ও বেগুনের দাম ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
২৪০ টাকার হলুদের গুড়া ৩০০; ১৮০০ টাকার ইসবগুল বিক্রি হচ্ছে ২২০০ টকায়।
গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৭৫০ টাকায়। খাসির মাংসের দাম ১ হাজার টাকা। মাছের দাম আকাশ ছোঁয়া। নাগালের বাইরে চলে গেছে রুই মাছ। কাতাল, চিংড়ি, পাবদা, তেলাপিয়াসহ অন্যান্য পুকুর ও ঘেরের মাছের দামও বেড়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, দুই মাস নদীতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সরবরাহ কমে গেছে যে কারণে দাম একটু বেশি।
ক্রেতারা বলছেন, বাজার মনিটরিং কর্তৃপক্ষের ধারাবাহিক অবহেলা ও দুষ্টু বিক্রেতাদের কারণে তাদের অতিরিক্ত দাম দিয়ে পণ্য কিনতে হচ্ছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামীতে চাহিদামতো পণ্য কিনতে পারবেন না তারা।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা হলে তারা বলেন, যেমন দামে পণ্য কেনেন তেমন দামেই বিক্রি করেন। এ নিয়ে তাদের আর কিছু করার নেই।
পণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে বলে দাবি করেছেন ভোলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল চন্ত্র শীল। তিনি বলেন, কেউ বাড়তি দামে পণ্য বিক্রির চেষ্টা করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পণ্যের দামের তালিকাও রাখতে হবে বিক্রেতাদের।