imagify
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ পিরোজপুরের নাজিরপুরে ৩১ শিক্ষার্থীর জন্য কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের ভূয়া চিঠি নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এসএসসি (ভোকেশনাল) শিক্ষাবোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভোকেশনাল) প্রকৌশলী জাকারিয়া আব্বাসী স্বাক্ষরিত একটি চিঠি গত মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারী) উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরে দেয়া হয়েছে। ওই একই তারিখের স্বাক্ষরিত ওই চিঠিটি বুধবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাতে পৌঁছলে চিঠি নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। জানা গেছে, ওই একই দিনের স্বাক্ষরিত চিঠিটি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা পবিত্র বিশ^াসের মাধ্যমে তার কাছে পেঁছে। চিঠিতে উপজেলার ৩টি কারিগরি বিদ্যালয়ের ৩১ পরীক্ষার্থীর জন্য মাটিভাঙ্গার হাজী আবদুল গনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে ভ্যেনু কেন্দ্র নির্ধারন করা হয়েছে। আর মুল কেন্দ্র একই উপজেলা সদরের সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল এ- কলেজকে দেয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ( অতিরিক্ত দায়িত্ব) আবু বকর সিদ্দিক বলেন, পরীক্ষা সংক্রান্ত বা সরকারী যে কোন চিঠি ইমেলের মাধ্যমে আসে। কিন্তু ওই চিঠিটি হাতে আসায় আমার সন্দেহ হয়। তাই ভেন্যু কেন্দ্রের সকল কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দপ্তরের সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা পবিত্র বিশ^াস বলেন, গত মঙ্গলবার দুপুরে চিঠিটি উপজেলার লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দীপংকর সমদ্দার রিপাশ আমাকে দিয়েছেন। তবে ওই শিক্ষক চিঠি দেয়ার কথা অস্বীকার করেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মাহিদুল ইসলাম বলেন, এর আগে লড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে থাকা কারিগরি কেন্দ্রটিতে ব্যাপক নকলের অভিযোগে বাতিল করেন শিক্ষাবোর্ড। শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. কেপাত উল্লাহ বলেন, ওই চিঠিতে আমার কোন স্বাক্ষর নাই। তা ছাড়া অফিসিয়াল চিঠি জেলা প্রশাসক সহ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে হাতে নয়, ইমেলে পাঠানো হয়। কাজেই চিঠিটি ভূয়া।