Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
রাজাপুরে ইউপি সদস্যসহ ২ ভাইয়ের বিরুদ্ধে গাছ নিধনের অভিযোগ - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

রাজাপুরে ইউপি সদস্যসহ ২ ভাইয়ের বিরুদ্ধে গাছ নিধনের অভিযোগ


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২৪ ৭:০৪ অপরাহ্ণ রাজাপুরে ইউপি সদস্যসহ ২ ভাইয়ের বিরুদ্ধে গাছ নিধনের অভিযোগ
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥  ঝালকাঠির রাজাপুরে ইউপি সদস্যসহ দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অন্যের গাছ নিধনের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের সাউথপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের ছেলে মো. অমিনুল ইসলাম বাদী হয়ে বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন।

আমিনুল ইসলাম উপজেলার মঠবাড়ি ইউনিয়নের সাউথপুর গ্রামের মো. শাহজাহান তালুকদারের ছেলে। মঠবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারেক ও মঠবাড়ি ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য মো. তহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন। তারা দুই ভাই মঠবাড়ি ইউনিয়নের সাউথপুর গ্রামের মৃত. আ. আজিজ হাওলাদারের ছেলে।

অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, জাঙ্গালিয়া নদীর ভাঙন রোধে প্রায় ২০-২২ বছর আগে নিজ খরচে নিজের পৈতৃক সম্পত্তির পাশ দিয়ে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করে আমিনুল ইসলামের বাবা মো. শাহজাহান তালুকদার। কিন্তু স্থানীয় ইউপি সদস্য তহিদুল ইসলাম ও তার ভাই তরিকুল ইসলাম তারেক কাবিখা প্রকল্পের আওতায় ওই বেড়িবাঁধ পুনঃনির্মাণ কাজ শুরু করে। কোনো নাটিশ ছাড়াই আমিনুলের ৩০টি রেইনট্রি গাছ ভেক্যু (স্ক্রুবিটার) দিয়ে কাজ করার সময় উপড়ে ফেলে দেয়। যা গাছ নষ্ট না করেও করা যেত।

আমিনুল ইসলাম আরও জানান, প্রতিহিংসা থেকে তাদের গাছ নিধন করা হয়েছে। এতে তাদের প্রায় ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে।

মঠবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারেক জানান, সরকারি রাস্তার মধ্যে গাছ রোপণ করা হয়েছিল। কাজ বরাদ্দের পর একমাস আগেই তাদের নোটিশ দেওয়া হয়, রাস্তার সীমানার মধ্যে যার যা আছে তা সরিয়ে নিতে। সরকারি কাজ শুরু করতে রাস্তা পরিষ্কার করা হয়েছে। নোটিশ দেওয়ার পর গাছ কেটে নিলে ক্ষতি হতো না। সরকারি কাজ তো গাছের জন্য মাসের পর মাস ফেলে রাখা যায় না। তাই রাস্তার কাজ করতে গিয়ে গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে। অন্যরা কেউ অভিযোগ না দিলেও অভিযোগকারীদের সঙ্গে ব্যক্তিগত শত্রুতা থাকায় তারা অভিযোগ দিয়েছে।