Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
রাজকে ফের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন পরীমনি - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

রাজকে ফের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন পরীমনি


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: এপ্রিল ০২, ২০২৪ ৫:৪৮ অপরাহ্ণ রাজকে ফের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন পরীমনি
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥ বর্তমানে কলকাতায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা পরীমনি। সেখানে ‘ফেলু বক্সী’ সিনেমার কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মূলত এই সিনেমার মাধ্যমে টালিউড ইন্ডাস্ট্রিতে ডেবিউ হতে যাচ্ছে এ নায়িকার।

আনন্দবাজারের সঙ্গে এ সময় চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের সঙ্গে দাম্পত্যজীবনের কলহ ও বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) প্রকাশ হওয়া প্রতিবেদনে দেখা যায়, পরীমনির কাছে প্রশ্ন করা হয় ছেলে রাজ্যের জন্য শরিফুল রাজকে আরও একটি সুযোগ দেওয়া সম্ভব কিনা? জবাবে এ নায়িকা বলেন, ওই নাম মুখেই আনতে চাই না। ওর প্রতি এত ঘৃণা। কোনোদিন যদি মরেও যায়, তাহলে দেখতে যাব না।

এর পরই এ নায়িকা বলেন, এখন যে মানুষটা বেঁচে আছে সে অন্য মানুষ। যে আমার কাছে ছিল, সে আরও অনেক আগেই মরে গিয়েছে। সেই মরদেহটা দেখেছি। আসলে মানুষটা আমার কাছে এখন মরদেহ।

প্রসঙ্গত, নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘গুণিন’ সিনেমায় অভিনয় করতে গিয়ে সম্পর্কে জড়ান শরিফুল রাজ-পরীমণি। সম্পর্কের সাতদিনের মাথায় ১৭ অক্টোবরে, ২০২১ সালে বিয়ে করেন তারা। এরপর ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারি হলুদ অনুষ্ঠান এবং পরদিন ২২ জানুয়ারি জমকালো আয়োজনে ১০১ টাকা দেনমোহরে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পর্ন হয় এই তারকাজুটির।

দাম্পত্যজীবনে এক পুত্রসন্তান আসে তাদের সংসারে। কিন্তু সেই ছেলের প্রথম জন্মবার্ষিকীর কিছুদিন পরই বিচ্ছেদ হয় তাদের। নানা কলহ ও অভিযোগের পর গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর অভিনেতাকে ডিভোর্স লেটার পাঠান পরীমণি। সেখানে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে মনের মিল না হওয়া, বনিবনা না হওয়া, খোঁজখবর না রাখা ও মানসিক অশান্তিরক থা উল্লেখ করা হয়েছে।