Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
কোটি টাকার সিগারেট লুটের ঘটনায় ডাকাত সর্দার গ্রেপ্তার - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

কোটি টাকার সিগারেট লুটের ঘটনায় ডাকাত সর্দার গ্রেপ্তার


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: মার্চ ১৪, ২০২৪ ৭:৩০ অপরাহ্ণ কোটি টাকার সিগারেট লুটের ঘটনায় ডাকাত সর্দার গ্রেপ্তার
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥  কোটি টাকার সিগারেট লুটের ঘটনায় ডাকাত সর্দার রিংকু মিয়াকে (৩৩) গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বরিশাল র‌্যাব-৮ এর মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে এদিন ভোরে ঢাকার খিলক্ষেত থানাধীন এলাকায় অভিযান চালিয়ে রিংকুকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-৮ এর বরিশাল সদর কোম্পানি এবং র‌্যাব-১ এর সদর কোম্পানির যৌথ একটি দল। আটক রিংকু বরিশালের মুলাদী উপজেলার বাসিন্দা লুৎফর রহমানের ছেলে।

র‌্যাব জানায়, গত বছরের ১৩ আগস্ট বরিশাল মেট্রোপলিটন এয়ারপোর্ট থানাধীন প্রতাপপুর এলাকায় জাপান টোব্যাকো ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ লিমিটেডের গোডাউনে চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতির সময় বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র ব্যবহার করে নিরাপত্তারক্ষীদের ভয় দেখিয়ে এবং হাত-পা ও চোখ বেঁধে গোডাউনের তালা ভাঙা হয়।

তখন ১ কোটি ৩ লাখ ১৪ হাজার টাকার সিগারেট লুট করা হয়। ওই ঘটনায় কোম্পানির ওয়ারহাউস ইনচার্জ মো. শফিকুল কাদের বাদী হয়ে বিমানবন্দর থানায় একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত করে রিংকুর সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

পরবর্তীতে তাকে গ্রেপ্তারের জন্য র‌্যাব-৮ এর অধিনায়ক বরাবর একটি আবেদন দেন ওই তদন্ত কর্মকর্তা। এর পরিপ্রেক্ষিতে র‌্যাব-৮ এর বরিশাল সদর কোম্পানি ছায়াতদন্ত ও আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রিংকুর অবস্থান শনাক্ত করে।

পরে র‌্যাব-১ এর সদর কোম্পানির সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর রিংকু র‌্যাব সদস্যদের কাছে ডাকাতির ঘটনা স্বীকার করে জানিয়েছেন, তিনি সংঘবদ্ধ ডাকাত দলের সর্দার। তার নেতৃত্বে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে জনবল সংগ্রহ করে অনেক জায়গায় ডাকাতি করতেন তারা।

এছাড়া তার নামে ঢাকার কদমতলী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা আছে।