Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
ইফতারের পর ধূমপান : সর্বনাশ হতে পারে আপনার - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

ইফতারের পর ধূমপান : সর্বনাশ হতে পারে আপনার


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: মার্চ ১৮, ২০২৪ ৭:০৭ অপরাহ্ণ ইফতারের পর ধূমপান : সর্বনাশ হতে পারে আপনার
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥  অনেক ধূমপানকারি রমজানের রোজা রাখেন। তারা অন্য সময়ের মত রোমজানেও ধূমপান করেন। তবে রোজা অবস্থা তো সম্ভব নয়। তাই ইফতারের অপেক্ষায় থাকেন। ইফতারের পর পর তাড়াহুড়া করে ধূমপান করেন। আবার সেহেরীর পর ধূমপান করেন। এই ধূমপান তাদের জীবনের জন্য সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।

জানা যায়, ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, এ কথা সবারই জানা। তবুও ধূমপায়ীরা তা মানতে নারাজ। যে কোনো সময় যে কোনো অবস্থাতেই ধূমপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে যেভাবেই হোক না কেন ধূমপানের ক্ষতিকারক প্রভাব থাকে। তাই সর্বক্ষেত্রে ধূমপান বর্জনীয় ও ক্ষেত্র বিশেষে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

যারা ধূমপানে আসক্ত তাদের জন্য রোজার মাস উপযুক্ত সময় এই আসক্তি বর্জন করার। এছাড়া যারা ইফতারের পর ধূমপান করেন তাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।

কারণ ধূমপান পাকস্থলীর হাইড্রোক্লোরিক এসিডের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে গ্যাসট্রাইটিস বা পাকস্থলিতে প্রদাহ তৈরি হয়।

এছাড়া ধূমপানের ফলে ফুসফুসের প্রদাহসহ নানাবিধ শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের পর ধূমপান করা মাহে রমজানের মূলনীতি বিরুদ্ধ ও শরীরের জন্যও ক্ষতিকর।

এ বিষয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও মনোসামাজিক স্বাস্থ্য গবেষক এবং পরিচালক, সেন্টার ফর সাইকোট্রমাটোলজি অ্যান্ড রিসার্চের চিকিৎসক ডা. রিফাত আল মাজিদ (এমবিবিএস, এমপিএইচ) জানান, এ অভ্যাস স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়।

তাই রোজার মাসে সর্বোচ্চ চেষ্টা ও প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকা উচিত ধূমপান ত্যাগ করার। রোজার পবিত্রতা রক্ষায় ও শারীরিক সুস্থতার জন্য ধূমপান ত্যাগ করা খুবই জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ ও কাউন্সিলিং নেওয়া যেতে পারে।