rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ ‘ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) গাজায় ইসরাইলের হামলার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের কঠোরভাবে যাচাই-বাছাই করছে।’মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম মুসলিম নাগরিক স্বাধীনতা সংস্থার পক্ষে কাজ করা এক আইনজীবী এমন মন্তব্য করেছেন।
কাউন্সিল অন আমেরিকান-ইসলামিক রিলেশনস (সিএআইআর) লস অ্যাঞ্জেলেস অফিসের নাগরিক অধিকার ব্যবস্থাপনা অ্যাটর্নি দিনা চেহাতা আনাদোলু এজেন্সিকে (এএ) বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদেরকে বহু বছর ধরে এফবিআই নজরদারি করছে। কিন্তু ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরাইলি হামলার পর ওই অভিযোগ বেড়েছে।
তিনি আরো বলেন, সিএআইআর এর লস এঞ্জেলেস অফিস দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার ফিলিস্তিনি, আরব এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের সদস্যদের থেকে এমন অসংখ্য অভিযোগ পেয়েছে।
চেহাতা বলেন, ‘ইসরাইল যুদ্ধের পর আমরা সম্প্রতি অভিযোগ পেয়েছি যে এফবিআই এজেন্টরা আমাদের সম্প্রদায়ের সদস্যদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেছে। কারো সাথে ফোনে, আবার কারো বাড়িতে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। আমরা এটিকে আমাদের সম্প্রদায়ের প্রতি এফবিআই নজরদারি ও জিজ্ঞাসাবাদ বলে মনে করি।’
তিনি আরো বলেন, ‘এমন অভিযোগ রয়েছে যে ফেডারেল এবং স্থানীয় আইন প্রয়োগকারীরা মুসলিমদের জিজ্ঞাসা করেছে যে তারা হামাসকে সমর্থন করে কিনা, তারা যুদ্ধের অঞ্চলে সহিংসতার ব্যবহারকে সমর্থন করে কিনা এবং ইসরাইল ও হামাস সম্পর্কে তাদের মতামত কি?
মার্কিন এই মুসলিম নেতা বলেন, আমরা বিশ্বাস করি যে আমাদের সম্প্রদায়ের অনেক লোককে এফবিআই পর্যবেক্ষণ করছে। তাদের ওপর নজরদারিও করা হচ্ছে। আমরা এটাও জানি যে এফবিআই এমন অনেক লোককে ট্র্যাক করছে যারা সরাসরি আমাদের কাছে রিপোর্ট করেনি। তাই আমরা যে পরিমাণ অভিযোগ পেয়েছি, নজরদারির সংখ্যা ততটুকুই নয়। এফবিআই এজেন্টরা আসলে যত লোককে ট্র্যাক করছিল, তা আরো কত লোককে তদন্ত করা হয়েছিল তারই অনুমান প্রদান করে।
সূত্র : ডেইলি সাবাহ