imagify
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114সাধারণত প্রবাসীর স্ত্রীদের পরকীয়া প্রেমের ফাঁদে ফেলে ভাগিয়ে নেওয়ার হরহামেশা ঘটনা ঘটলেও এবার প্রবাসী কর্তৃক এক সন্তানের জননীকে ভাগিয়ে নেওয়ার চাঞ্চল্যকর ও ব্যতিক্রম খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাটি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়া মডেল ইউনিয়নের গুঠিয়া গ্রামের। ওই গ্রামের সোনিয়া বেগম (২৫) নামের এক সন্তানের জননী পরকিয়ার টানে নগদ টাকা ও স্বর্নালঙ্কার নিয়ে প্রবাসীর হাত ধরে উধাও হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
এ ব্যপারে ওই গৃহবধুর স্বামী জসিম উদ্দিন উজিরপুর থানায় স্ত্রী সোনিয়া বেগম ও তার পরকীয়া প্রেমিক নারায়ণগঞ্জের আড়াই হাজার থানার বালুয়াপাড়া গ্রামের খবির উদ্দিন খানের ছেলে প্রবাসী আসাদুজ্জামান অভিকে আসামী করে স¤প্রতি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে,গুঠিয়া গ্রামের জসিম উদ্দিনের সঙ্গে ঝালকাঠি জেলার বিনয়কাঠি ইউনিয়নের গোয়ালদী আশিয়ার গ্রামের আঃ মান্নান হাওলাদারের মেয়ে সোনিয়ার সঙ্গে ৮ বছর পূর্বে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তাদের সংসারে ৫ বছর বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে। স্বামী সন্তান থাকার পরেও সোনিয়া প্রবাসী আসাদুজ্জামান অভির সঙ্গে মুঠোফোনের মাধ্যমে পরকীয়া প্রেমে জড়ান।
ওই প্রেমে মজে গত ৩১ ডিসেম্বর বাবার বাড়ি বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে সোনিয়া বেগম কৌশলে প্রায় আড়াই লাখ টাকার মূল্যের তিনটি স্বর্নের আংটি,এক জোড়া কানের দুল,গলার নেকলেস,লকেটসহ স্বর্নের চেইন ও তার কাছে গচ্ছিত রাখা নগদ ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা নিয়ে যায়। জানা গেছে, পরে সেখান থেকে স্বামী জসিমের বাড়িতে না ফিরে পরকীয়া প্রেমিক অভির সঙ্গে ঢাকায় চলে গিয়ে স্বামীকে ডির্ভোস দিয়ে তাকে বিয়ে করেন।
এদিকে মাকে হারিয়ে অবুঝ শিশু মাহিম বাদশা দিশেহারা। মায়ের জন্য তার কান্না -আহাজারিতে স্বজন ও প্রতিবেশীরাও অশ্রুসজল। অপরদিকে অবুঝ সন্তানের জন্য স্ত্রীকে ফিরে পেতে আইনী সহায়তার জন্য ঘুরছেন দিশেহারা জসিম। নিরুপায় হয়ে দ্বারস্থ হয়েছেন থানা পুলিশের। এ প্রসঙ্গে উজিরপুর মডেল থানার ওসি মোঃ জাফর আহম্মেদ বলেন তদন্ত পূর্বক প্রয়োজনীয় আইনগতব্যবস্থা নেওয়া হবে। এদিকে মুঠোফোন বন্ধ থাকায় এ ব্যপারে সোনিয়া বেগমের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।