rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রাকে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করার লক্ষ্যে বরিশালে বাস ও লঞ্চ মালিক-শ্রমিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধের কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জিরো টলারেন্স নীতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ (বিএমপি) এর সদর দপ্তর সম্মেলন কক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার জিহাদুল কবির- বিপিএম, পিপিএম।
এ সময় তিনি পরিবহন সেক্টরে সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধের কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে জিরো টলারেন্স নীতির কথা উল্লেখ করেন। এছাড়া ঘরমুখো মানুষের ঈদ যাত্রাকে নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে সবার সার্বিক আইন শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, পরিবহন ও ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনা, পরিবহনের এন্ট্রি-এক্সিট পয়েন্ট নির্ধারণ, পার্কিং ব্যবস্থা, টার্মিনাল কিংবা স্টেশনে যেকোনো ধরনের যাত্রী হয়রানি বন্ধকরণ, যাত্রীদের প্রত্যাশিত সেবা নিশ্চিতকরণ, অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধ করা, শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টসহ সার্বিক যানজট নিরসন, যাত্রীবাহী লঞ্চে অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা রাখার কথাও উল্লেখ করেন।
এছাড়া সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় মালিক-শ্রমিক সমিতির নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।
সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ফিন্যান্স) হাসান মো. শওকত আলী, উপ-পুলিশ কমিশনার (সিএসবি) মোহাম্মদ জাকির হাসেন মজুমদার- পিপিএম (সেবা), উপ পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলী আশরাফ ভূঞা- বিপিএম (বার), উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্র্যাফিক) এস এম তানভীর আরাফাত-পিপিএম (বার), অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্র্যাফিক) রুনা লায়লা, সহকারী পুলিশ কমিশনার (স্টাফ অফিসার টু পুলিশ কমিশনার) প্রণয় রায়সহ বিএমপির অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বাস ও লঞ্চ মালিক-শ্রমিক সমিতির নেতারা।