Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
আমতলীতে ডায়রিয়ার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমছে। - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

আমতলীতে ডায়রিয়ার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমছে।


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: মে ০৬, ২০২১ ৫:৩৫ অপরাহ্ণ আমতলীতে ডায়রিয়ার প্রকোপ ধীরে ধীরে কমছে।
Spread the love

জাহিদ খান রাসেল, আমতলী ॥
বরগুনার আমতলী উপজেলায় বিগত কয়েকদিনে ডায়রিয়ার মারাত্মক প্রকোপ দেখা দিলেও বর্তমানে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে বলে জানিয়েছেন আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মরত ডাঃ মোরশেদ আলম। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ই মে) সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে – হাসপাতালে কয়েকদিনের আগের চিত্র পাল্টে গেছে। বিগত দিনে হাসপাতালে অনেক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর চাপ ছিল। সেবা দিতে ডাক্তার ও নার্সদের রাতদিন হিমশিম খেতে হয়েছে। হাসপাতলে স্যালাইনের সংকটও দেখা দিয়েছিল। আক্রান্তরা সাধারন রোগী ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে বেলকুনি ও করিডররের মেঝেতে বসে চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। কিন্তু বর্তমানে হাসপাতালে রোগীর চাপ কম থাকায় এ দৃশ্য পাল্টেছে। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত ডাক্তার মোঃ মোরশেদ আলম বলেন- গত তিন-চার দিন থেকে রোগীর চাপ কম। যেখানে আগে গড়ে ৬০ থেকে ৭০ জন রোগী ভর্তি হত। এখন সেখানে ২০ থেকে ২৫ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে। গত ৪ ও ৫ মে যথাক্রমে ২৩ ও ২০ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত ০৮ জন (দুপুর ২টা) রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। এছাড়াও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল মোনেম সাদ কে স্যালাইন সংকট ও ডায়রিয়ার প্রকোপ কমার কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন- স্যালাইন সংকট কেটে গেছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, এনজিও ও ব্যক্তি উদ্যোগে হাসপাতালে কলেরা ও খাবার স্যালাইন দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। তাছাড়া বাজারেও ঔষধ কোম্পানির স্যালাইন স্বাভাবিক রয়েছে। এতে স্যালাইনের সংকট দূর হয়েছে। ডাঃ সাদ বলেন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত এলাকার সাধারণ মানুষকে সচেতন করেছি। মোটকথা আক্রান্ত এলাকায় রোগীরা সুস্থ হয়ে অন্যান্য সাধারণ মানুষকে খাল-বিল ও পুকুরের পানি ব্যবহার নিষেধ করায় আক্রান্তের হার অনেকটাই কমেছে।