rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114নিজস্ব প্রতিবেদক ॥
বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের ১০টি ওয়ার্ডের ইনচার্জের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন শেবামেক হাসপাতালের নার্সিং সুপারিনটেনডেন্ট সেলিনা আক্তার। সেলিনা আক্তার সংবাদকর্মীদের বলেন,‘বরিশালের একাধিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর আমরা বিষয়টি খুব গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখছি। শুধু চার্জ হ্যান্ডওভার নয়, অনেক নার্স ইভেনিং ও নাইট শিফটে ডিউটি করেনি। যেসব নার্স ইভেনিং ও নাইট শিফটে ডিউটি করেনি তাদেরও একটি তালিকা তৈরী করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে খুব শীঘ্রই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ অন্যদিকে হাসপাতালের ডাঃ এস.এম. মনিরুজ্জামান(প্রশাসন) বলেন,‘চার্জ নেওয়ার জন্য যদি কেউ আবেদন করেন অবশ্যই তাকে চার্জের দায়িত্ব দেওয়া হবে।’’ প্রসঙ্গত, বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালের কতিপয় নার্স দীর্ঘ বছর হলেও ক্ষমতার অপব্যবহার করে ওয়ার্ডের ইনচার্জের দায়িত্ব ছাড়ছেন না বলে অভিযোগ রয়েছে। প্রচলিত আইনকে তোয়াক্কা না করে এসব নার্স এখনও বহাল তবিয়তে রয়েছেন। এরা হলেন- লেবার ওয়ার্ডের ইনচার্জ শাহানাজ, মেডিসিন ইউনিটের ইনচার্জ সাধনা বিশ্বাস ও ইনচার্জ হোসনেয়ারা নাসিমা, ইনসেটিভ কেয়ার ইউনিটের (আইসিউ) ইনচার্জ ফরিদা বেগম, আইসোলেশন ওয়ার্ডের ইনচার্জ জাহানারা বেগম, নাক-কান-গলা (ইএনটি) পুরুষ ওয়ার্ডের ইনচার্জ কুলসুম বেগম, ইন্ডোসকপির ইনচার্জ মনিকা, গাইনী অপারেশ থিয়েটারের (ওটি) ইনচার্জ নাসরিন আক্তার, জেনারেল ওটি’র ইনচার্জ সাহিদা পারভীন ও ইএনটি ওটি’র ইনচার্জ হাচিনা বেগম। এ ছাড়াও একাধিক ইনচার্জ রয়েছে যারা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ মানছে না। অভিযোগ রয়েছে দীর্ঘ বছর ইনচার্জের দায়িত্বে থাকার কারনে এসব নার্স স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠেছে। রোগীদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত খারাপ আচরণ করছে। এমনকি ওষুধ চুরি সহ বিভিন্ন মালামাল চুরি করে তারা বাহিরে বিক্রি করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।