Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
ভোলায় মাঠে নেমেছে নৌবাহিনী ৯ শতাধিক সদস্য - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

ভোলায় মাঠে নেমেছে নৌবাহিনী ৯ শতাধিক সদস্য


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: জানুয়ারি ০৩, ২০২৪ ৬:৩১ অপরাহ্ণ ভোলায় মাঠে নেমেছে নৌবাহিনী ৯ শতাধিক সদস্য
Spread the love

বার্তা ডেস্ক ॥ আসন্ন দাদ্বাশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষে উপকূলীয় জেলা ভোলায় টহল শুরু করেছেন নৌ-বাহিনীর সদস্যরা। বুধবার (৩ জানুয়ারি) সকাল থেকে একযোগে জেলার চারটি আসনের সাতটি উপজেলায় টহল জোরদার করেন তারা।

সকাল থেকেই সড়কে সড়কে সাইরেন বাজিয়ে গাড়িবহর নিয়ে টহল দিতে দেখা যায় নৌ-সেনাদের।

স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য ভোলার সাতটি উপজেলায় সাতটি কন্টিনজেন্ট নৌবাহিনী নয় শতাধিক সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।

গত মঙ্গলবার (২ জানুয়ারী) সকালে চট্টগ্রাম নৌ-অঞ্চল ঘাঁটি থেকে যাত্রা শুরু করে বিকেল ভোলা পৌঁছায় নৌ-বাহিনীর নয় শতাধিক সদস্য।

৩ থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবেন। নৌবাহিনীর সদস্যরা ভোট গ্রহণের আগে, ভোট গ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তিশৃঙ্খলা নিশ্চিত করার জন্য নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবেন। জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোলাসহ ছয়টি জেলার ১১টি আসনের উপকূলীয় ১৯টি উপজেলায় নৌ-বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।

সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে ‘ইন এইড টু দি সিভিল পাওয়ার’-এর আওতায় ক্যাপ্টেন শরীফুল হকের নেতৃত্বে ভোলায় দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন তারা।

ভোলা জেলা প্রশাসক ও রির্টানিং অফিসার আরিফুজ্জামান বলেন, সকাল থেকে নৌ-বাহিনীর সদস্যরা টহল শুরু করেছেন। বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করার জন্য নৌবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। তারা সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন, ভোটারদের নিরাপত্তা দিবেন, টহল দিবেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতের সাথে কাজ করবেন। এছাড়া কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে সেখানেও তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করবেন।