rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ বরিশাল-৫ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহিদ ফারুক ও স্বতন্ত্র প্রার্থী (বরিশাল সিটি আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক মেয়র) সেরনিয়াবাত সাদিক আব্দুল্লাহ পরস্পরের প্রার্থিতা বাতিলের জন্য নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আপিল করেছেন।
ইসির আইন শাখার কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তারা বলছেন, গত ৬ ডিসেম্বর সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর মনোনয়নপত্র বৈধতার বিরুদ্ধে আপিল করেছেন বরিশাল-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহিদ ফারুক। তার বিরুদ্ধে হলফনামায় অসত্য তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আনেন নৌকার এই প্রার্থী।
এদিকে ৯ ডিসেম্বর জাহিদ ফারুকের প্রার্থিতা বাতিলের জন্য আপিল করেন সাদিক আব্দুল্লাহ। তিনি জাহিদ ফারুকের বিরুদ্ধে হলফনামায় মামলার তথ্য গোপন করার অভিযোগ আনেন।
ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন, ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল হয়েছিল দুই হাজার ৭১৬টি। এর মধ্যে বাছাইয়ের সময় রিটার্নিং কর্মকর্তারা বাতিল করেছেন ৭৩১টি, যা মোট দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের ২৬ দশমিক ৯২ শতাংশ বা ২৭ শতাংশ। আর বৈধ হয়েছে এক হাজার ৯৮৫টি মনোনয়নপত্র, যা দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের ৭৩ দশমিক ০৮শতাংশ বা ৭৩ শতাংশ।
শনিবার (৯ ডিসেম্বর) পর্যন্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৫৬১টি আপিল আবেদন জমা পড়ে ইসিতে। আর ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর শুনানি আপিল আবেদনগুলো নিষ্পত্তি করবে নির্বাচন কমিশন।
ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।