rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর ক্রমবর্ধমান আহ্বানের কথা উল্লেখ করে ফ্রান্সের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোববার বলেছেন, হামাস সব জিম্মিকে মুক্তি না দেয়া পর্যন্ত চার দিনের যুদ্ধবিরতি স্থায়ী হবে বলে ফ্রান্স আশা করছে।
ইসরায়েলে ৭ অক্টোবরের হামাসের নজিরবিহীন হামলার ধারাবাহিকতায় প্রায় সাত সপ্তাহের লড়াইয়ের পর শুক্রবার থেকে শুরু যুদ্ধবিরতি চলাকালে হামাস রোববার ফিলিস্তিনি বন্দীদের বিনিময়ে জিম্মিদের তৃতীয় দলকে মুক্তি দিয়েছে। খবর এএফপি’র।
তবে শুক্রবার থেকে শুরু যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর হামাসকে ধ্বংস করার লক্ষে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইসরায়েল।
হামাসের আরও অনেককে জিম্মি করে রাখা ও কয়েক সপ্তাহের ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ ও অবরোধের পর গাজার জনগণ মারাত্মক মানবিক সংকটে ভোগার প্রেক্ষাপটে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানানো পক্ষগুলোর সাথে একযোগে মেয়াদ বাড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছেন।
ফরাসী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ক্যাথরিন কোলোনা বিএফএমটিভি’কে বলেছেন, ‘আমরা আমাদেরও সব জিম্মিদের মুক্তি দাবি করছি। এই লক্ষে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানো যথার্থ, সহায়ক ও প্রয়োজনীয়।’
কলোনা বলেন, কোন ফরাসি বন্দীকে এখনও মুক্তি দেয়া হয়নি। তবে তারা এ ব্যপারে বেশ আশাবাদী ছিলেন।
তিনি বলেন, কাতারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তালিকা তৈরি করা হয়। কিন্তু, হামাস তালিকাগুলোর মধ্যে থেকে বাছাই করে মুক্তি দিয়েছে।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলছেন, ৭ অক্টোবর দেশের ইতিহাসে ভয়াবহ হামলা চালিয়ে ১২শ’ জনকে হত্যা করে। এদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক।
হামাস কর্তৃপক্ষের মতে, বিধ্বংসী ইসরায়েলি সামরিক অভিযানে গাজায় হাজার হাজার নারীও শিশুসহ প্রায় ১৫ হাজার লোক নিহত হয়েছে। এদের বেশিরভাগ বেসামরিক নাগরিক।
হামাসের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, তাদের ইসলামি আন্দোলন বর্তমান যুদ্ধবিরতির প্রাথমিক মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ ছাড়িয়ে চার দিন পর্যন্ত বাড়াতে ইচ্ছুক।