easy-watermark
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121অনলাইন ডেস্ক:
দিনে চলবে স্কুল, রাতে দেখানো হবে সিনেমা। শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও বিনোদনকে এক সূতোয় গেথেই গড়ে উঠবে দক্ষ জনশক্তি। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবকে সামনে রেখেই এমন উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। দেশে ভারত-বাংলাদেশ যৌথ অর্থায়নে ৫০টি এডুট্রেইনমেন্ট সার্ভিস সেন্টার প্রতিষ্ঠা করা হবে।
সোমবার বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক সভাকক্ষে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এসব কথা বলেন। এসময় বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই-কমিশনার শ্রী বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের অসামান্য অবদান কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বর্তমানে দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি হ্রাস পেয়েছে। আইসিটি সেক্টরেও বাড়ছে ভারতের বিনিয়োগ। দেশের ১২টি জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন প্রকল্প চলছে। যা ভারত সরকারের ঋণ সহায়তায় করা স্থাপন করা হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশ-ভারত ডিজিটাল সার্ভিস অ্যান্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার (বিডিসেট) আরেকটি প্রকল্পের কথা জানান। এর আওতায় বাংলাদেশের ৬টি সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, হাই-টেক পার্ক এবং শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারে প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য বিশেষায়িত ল্যাব স্থাপন করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এসব ল্যাব থেকে আগামী দুই বছরে ২৪০০ জন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করবে। ইন্টারনেট অব থিংস, মেশিন লার্নিং, রোবোটিক্স, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, এক্সটেনডেড রিয়ালিটিসহ অন্যান্য উচ্চতর বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। সভায় ৩০ জনকে ৬ মাসের জন্য ভারতে আইসিটির উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানোর কথাও জানানো হয়।
এসময় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ভারতীয় হাইকমিশনের প্রতিনিধিরা ও আইসিটি বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।