আজকের বার্তা
আজকের বার্তা

ধামরাইয়ে স্কুলছাত্রের ‘পদ্মা সেতু’ দেখছেন হাজারো জনতা


আজকের বার্তা | প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২১ ১১:৩৮ পূর্বাহ্ণ ধামরাইয়ে স্কুলছাত্রের ‘পদ্মা সেতু’ দেখছেন হাজারো জনতা
বার্তা ডেস্ক ॥
মাটি, বাঁশ ও সিমেন্ট দিয়ে পদ্মা সেতুর আদলে সেতু বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে ঢাকার ধামরাইয়ের স্কুলছাত্র সোহাগ আহম্মেদ। প্রতিদিন সেতুটি দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে তাদের বাড়িতে মানুষ ভিড় করছেন। সোহাগ ধামরাইয়ের সুতিপাড়া গ্রামের কৃষক মোহাম্মদ সুলতান আলীর ছেলে। সে স্থানীয় ভালুম আতাউর রহমান খান স্কুল ও কলেজের দশম শ্রেণির ছাত্র। তার সেতুটি দেখতে রবিবার দুপুরে বেসরকারি এনজিও সংস্থা এসডিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক সামছুল হক, পুতিপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাজাসহ অনেকেই সুতিপাড়ায় যান এবং তার এমন মনোভাব দেখে অবাক হন তারা। জানা যায়, বাড়ির আঙিনায় হুবহু পদ্মা সেতুর আদলে একটি সেতু। মাটি, বাঁশ, সিমেন্ট ও মোবাইলে ব্যবহার করা ছোট বাতি ও সাদা-কালো রঙ ব্যবহার করেছে সোহাগ। সেতুটিতে চারটি লেন করা হয়েছে। নিচ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে রেললাইন। নিচে মাটি খুঁড়ে রূপ দেওয়া হয়েছে পদ্মা নদীর। দুই লেনের মাঝখানে ফুলের চারাসহ এক প্রান্তে রয়েছে চেকপোস্ট। সোহাগের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত বছরের ১ নভেম্বর সেতুটির নির্মাণকাজ শুরু করেন এবং চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজটি শেষ করেন তিনি। ৬০ ফুট লম্বা এ সেতুটি কাজ শেষ হতে তার সময় লেগেছে প্রায় ৪ মাস। ধামরাইয়ের বিভিন্ন গ্রাম থেকেই প্রতিদিনই  স্কুলছাত্র সোহাগের পদ্মা সেতু দেখতে আসছেন তার বাড়িতে। ধামরাইয়ের বেসরকারি এনজিও সংস্থা এসডিআইয়ের নির্বাহী পরিচালক সামছুল হক সাংবাদিকদের জানান, পদ্মা সেতুর আদলে সেতু বানিয়ে অবাক করেছে ধামরাইবাসীকে। তার সেতুটি দেখে আমারও অনেক ভাল লাগল। তার এমন সুন্দর মনোভাব সকলকেই আনন্দিত করেছে। এসময় তিনি সোহাগ ও তার মার হাতে সেতুতে কিছু ছোট গাড়ী, সেতুর নিচে রেললাইনে ছোট একটা রেল ও বঙ্গবন্ধুর ছবি লাগানোর ১০ হাজার নগদ টাকা প্রদান করেন।

Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 5349

Notice: ob_end_flush(): failed to send buffer of zlib output compression (0) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-content/plugins/really-simple-ssl/class-mixed-content-fixer.php on line 107