Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114 মাস্ক না পরে শাস্তির কবলে খোদ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীই - আজকের বার্তা
মাস্ক না পরে শাস্তির কবলে খোদ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীই
আজকের বার্তা | প্রকাশিত: এপ্রিল ২৭, ২০২১ ২:২৬ অপরাহ্ণ
Spread the love
বার্তা ডেস্ক ॥
প্রধানমন্ত্রী বলে ছাড় নেই। মাস্ক না পরায় জরিমানার মুখে পড়তে হলো থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রয়ুথ চান-ও-চা’কে। টিকা সংক্রান্ত একটি বৈঠকে তাঁকে দেখা গিয়েছিল মাস্ক না পরে থাকতে। ওই কারণেই ৬ হাজার বাহত (ভারতীয় মূল্যে ১৪ হাজার ৭২০ টাকা) জরিমানা দিতে হলো তাকে। প্রসঙ্গত, থাইল্যান্ডে করোনা সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে শুরু করায় রাজধানী ব্যাংককসহ ৪৮টি প্রদেশে সকলের জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সোমবার সকালে টিকা সংক্রান্ত একটি জরুরি বৈঠকে অংশ নেন প্রায়ুথ। পরে তিনি তার ফেসবুকে বৈঠকের একটি ছবি পোস্ট করেন। ওই ছবিতে পরিষ্কার দেখা যায়, বৈঠকে তার মুখেই কেবল মাস্ক নেই! পরে ওই ছবি মুছেও দেয়া হয়। কিন্তু ওই ছবি প্রকাশের পরই তাকে জরিমানা করার কথা ঘোষণা করেন ব্যাংককের গভর্নর অশ্বিন ওয়ানমুয়াং। ছবিটি দেখে প্রতিবাদ শুরু করেন নেটিজেনরাও। কেন প্রধানমন্ত্রী মাস্ক পরেননি, ওই প্রশ্ন তোলা হয়। এরপরই জরিমানার সিদ্ধান্ত গভর্নরের। তার আগে তিনি কমেন্ট করে প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি নিয়ম ভেঙেছেন। তবে এখনো পর্যন্ত থাইল্যান্ডে করোনার কবলে পড়েছেন ৫৭ হাজার ৫০৮ জন। মারা গেছেন ১৪৮ জন। এই পরিস্থিতিতে সকলের জন্যই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই নিয়ম ভাঙলে সর্বোচ্চ ২০ হাজার বাহত জরিমানা। তবে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রে জরিমানা করা হয়েছিল ৬ হাজার বাহত। তিনিই দেশের প্রথম ব্যক্তি যাকে এই অপরাধে জরিমানা দিতে হলো। এদিকে ভারতের করোনা পরিস্থিতি দেখে থাইল্যান্ডে ভারতীয়দের প্রবেশে আপাতত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হচ্ছে ১ মে থেকে। কেবল মাত্র সেদেশে যাওয়া থাইল্যান্ডের নাগরিকরাই দেশে ফেরার সুযোগ পাবেন। একইভাবে অস্ট্রেলিয়া ভারত থেকে উড়ান বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ১৫ মে পর্যন্ত কোনো ভারতীয় বিমান সেদেশে নামার অনুমতি পাবে না।