rocket
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114বার্তা ডেস্ক ॥ আমন উৎপাদন মৌসুমে জেলায় ৮৩ হাজার পাঁচশ’ কৃষককে বিভিন্ন ফসল উৎপাদনের জন্য ছয় কোটি ৩৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকারও অধিক সরকারি প্রণোদনা প্রদান করা হয়েছে। উৎপাদিত ফসলগুলোর মধ্যে রয়েছে উচ্চ ফলনশীল বোরো, ভুট্টা, সরিষা, খেসারি, মুগ, গম, সূর্যমূখী, তিল, বাদাম, সয়াবিন ও মসুর ডাল। রোববার দুপুরে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, বোরো চাষের জন্য ৩০ হাজার কৃষককে জনপ্রতি দুই কেজি করে হাইব্রিড জাতের বীজ ও ২০ কেজি সার, উফশী বোরো চাষের জন্য ১৮ হাজার কৃষককে জনপ্রতি পাঁচ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি সার, গম চাষের জন্য ৩০ হাজার কৃষককে জনপ্রতি ২০ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি সার, ভুট্টা চাষের জন্য ১ হাজার দুইশ’ কৃষককে ২ কেজি করে বীজ ও ৩০ কেজি সার, সরিষা চাষের জন্য ১ হাজার দুইশ’ ২০ জন কৃষককে জনপ্রতি ১ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি সার, বাদাম চাষের জন্য একশ’ ষাটজন কৃষককে জনপ্রতি ১০ কেজি করে বীজ ও ২০ কেজি সার, সয়াবিন উৎপাদনের জন্য ২ হাজার পাঁচশ’ কৃষককে ১২ কেজি করে বীজ ও ১০ কেজি সার, মুগডাল উৎপাদনের জন্য ১২ হাজার আটশ’ কৃষককে জনপ্রতি পাঁচ কেজি করে বীজ ও ১০ কেজি সার, মসুর ডাল উৎপাদনের জন্য আটশ’ জন কৃষককে জনপ্রতি পাঁচ কেজি করে বীজ ও ১০ কেজি সার এবং খেসারি উৎপাদনের জন্য ১ হাজার চারশ’ কৃষককে আট কেজি করে বীজ ও ১০ কেজি সার প্রদান করা হয়েছে। কৃষি অফিস সূত্রে আরও জানা গেছে, সদ্য সমাপ্ত আমন মৌসুমে ১ লাখ ২৬ হাজার মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু সরকারি সহায়তার সুফলে মৌসুম শেষে ১ লাখ ২৭ হাজার পাঁচশ’ মেট্রিক টন আমন ধান উৎপাদিত হয়েছে। পাশাপাশি কৃষকরা গত বছরের চেয়ে এবছর কৃষকরা দামও বেশি পাচ্ছেন। পাশাপাশি এবার বরিশাল জেলায় সমলয় পদ্ধতিতে বাবুগঞ্জ এবং গৌরনদী উপজেলায় ৫০ একর করে মোট একশ’ একর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে। এর উদ্দেশ হচ্ছে সঠিক সময়ে, স্বল্প খরচে এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষাবাদ করা। এতে একইসাথে এক জায়গায় বপন, রোপন, কর্তন, মাড়াই এবং ঝাড়াইয়ের কাজ খামার যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে করা সম্ভব হবে। ফলে একদিকে যেমন কৃষকের অর্থ এবং সময় সাশ্রয় হবে তেমনিভাবে উৎপাদন খরচও কম লাগবে।