Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the imagify domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the rocket domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/dailyajkerbarta/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114 শিক্ষকের নির্যাতনে মাদরাসা ছাত্র নিখোজের অভিযোগ - আজকের বার্তা
আজকের বার্তা | প্রকাশিত: এপ্রিল ২১, ২০২১ ৬:০৮ অপরাহ্ণ
Spread the love
ঝালকাঠি প্রতিনিধি ॥
লকডাউনের মধ্যে দেশের সকল মাদরাসা বন্ধ থাকার কথা থাকলেও মাদরাসা খোলা রেখে ছাত্রদের পড়া না পারার জন্য জন্য মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে । ঝালকাঠি শহরের মহিলা কলেজ সড়কে তাবলীগ মসজিদে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসাই জাকারিয়ার শিক্ষক মো. নজরুল ইসলামের মারধরের কারনে মো. শফিকুল ইসলাম (১৩) নামে এক ছাত্র পালিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । এ ব্যাপারে ঝালকাঠি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নিখোজ ছাত্র শফিকুল ইসলামের পিতা মো. সাহেদ আলী । অভিযোগে জানা যায়, ঝালকাঠি সদর উপজেলার চরভাটারাকান্দা গ্রামের অটোচালক মো. সাহেদ আলীর ছেলে মো. শফিকুল ইসলাম মাদরাসাই জাকারিয়ার ছাত্র । গত ১৭ এপ্রিল দুপুর ১২ টায় পাড়ার জন্য শিক্ষক নজরুল ইসলাম শফিকুলকে মারধর করে । এর আগেও শফিকুলকে তিনি একাধিকবার মারধর করেছেন। মারধরের পর শফিকুল আর বাড়ি ফিরে না যাওয়ায় তার পিতা বিভিন্ন স্থানে খোজাখুজি করে না পেয়ে গত ২০ এপ্রিল ঝালকাঠি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন । ঝালকাঠি থানার ওসি মো. খলিলুর রহমান বলেন, অভিযোগ তদন্তের জন্য এস.আই আনছারুল ইসলামকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে । নিখোজ শফিকুলের পিতা মো. সাহেদ আলী বলেন, নজরুল হুজুরের মারধরের কারনে আমার ছেলে একাধিকবার পালিয়ে গেছে । এবার লকডাউনের মধ্যে মাদরাসা খোলা রেখে আবার আমার ছেলেকে মারধর করেছে । হুজুরের ভয়েই আমার ছেলে কোথায় যেন চলে গেছে । এই লকডাউনের মধ্যে আমি তাকে কোথায় খুজবো । শিক্ষক নজরুল ইসলাম বলেন, মারধরের অভিযোগ সত্য নয় । লকডাউনের মধ্যে মাদরাসা বন্ধ আছে, তবে দু.চারজন ছাত্র মাঝে মধ্যে আসা যাওয়া করে ।